মজার মজার কৌতুক পড়ে যদি হাঁসতে হাঁসতে গাল ব্যাথা ও পেটে খিল ধরাতে চান তাহলে আমাদের সঙ্গেই থাকুন , আর Visit করুন - http://www.funnykoutuk.blogspot.com/ শেয়ার করে বন্ধুদেরও হাঁসান । সাথে সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ : যাদের হার্ড দর্বল তারা ভুলেও কৌতুক পড়বেন না। আর পড়লেও নিজ দাযিত্বে পড়বেন। ****: বদিউজ্জামান ( রুবেল )
*** কৌতুক পড়ে যদি হাঁসতে হাঁসতে পেটে খিল ধরাতে চান, গাল দুটো ব্যাথা বানাতে চান , তাহলে Funny Koutuk এই সাইটটি নিয়মিত Visit করুন । যদি বন্ধুদেরও হাসাতে চান তাহলে শেয়ার করুন । সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরন : যারা হার্টের রুগী তারা ভুলেও কৌতুক পড়বেন না, আর যদি পড়েন তাহলে নিজ দায়িত্বে পড়বেন। *** বদিউজ্জামান ( রুবেল ) ***

Friday, January 29, 2016

অনুপ্রবিষ্ট

এক প্রেমিকযুগল অনেকদিন ধরেই একসাথে আছে। কিন্তু মেয়েটা বেশ রক্ষণশীলা বলে এখনো পর্যন্ত ছেলেটার সাথে তেমন কিছুই তার হয়ে ওঠেনি। ছেলেটা ওদিকে তো অন্তর্জালায় অস্থির। সে তার এত সাধের, এত সুন্দর প্রেমিকাকে একটা বারের জন্য একটু খোলাখুলিভাবেও দেখতে পারেনি।
একদিন ছেলেটা সে মেয়েকে নিয়ে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিল। মেয়েটা তার ধীরগতির ড্রাইভিং দেখে অস্থির হয়ে উঠলো।
“এত আস্তে কেউ গাড়ি চালায় নাকি?”, বললো মেয়েটা। “ওফ,আমি বিরক্তির চোটে পাগল হয়ে যাচ্ছি তোমার ড্রাইভিং দেখে।”
“আমার কিছু করার নেই।” বললো ছেলেটা। “আমার জীবনে কোন আনন্দ-ফুর্তি নেই। পাগলা ঘোড়ার মত ছুটে আমার কী লাভ?”
মেয়েটা ছেলেটার ইঙ্গিত বুঝে নিল। “ঠিকাছে বাবা। চলো আমরা একটা খেলা খেলি।”, বললো মেয়েটা। “তুমি ঘন্টায় পাঁচ মাইল করে গাড়ির গতিবেগ বাড়াতে থাকবে, আর আমি আমার গা থেকে একটা করে কাপড় খুলতে থাকবো।”
এমন নান্দনিক ক্রীড়ার প্রস্তাব ছেলেটার মনে ধরলো খুব। ছেলেটা ঘন্টায় পঞ্চান্ন মাইল তুললো, মেয়েটা তার ওড়না সরিয়ে ফেললো। ছেলেটা গতিবেগ আরও পাঁচমাইল বাড়ালো। এবার মেয়েটা তার কামিজ খুলে ফেললো। ছেলেটা দেখে পুলকিত হলো। সে বেগ আরো পাঁচমাইল বাড়ালো। এবার মেয়েটা গা থেকে শেমিজ সরিয়ে নিল। ছেলেটা আঁড়চোখে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে আরো পাঁচমাইল বাড়িয়ে দিল। মেয়েটা এবার তার সালোয়ারের ভারমুক্ত হলো। উত্যুঙ্গ উত্তেজনায় ছেলেটা আরও পাঁচ-পাঁচ দশমাইল বেগ বাড়িয়ে দিল আর মেয়েটাও একাদিক্রমে তার অবশিষ্ট অন্তর্বাসদ্বয় খুলে একেবারে সর্বৈব উলঙ্গ হয়ে গেল।
ছেলেটা তার প্রেমিকাকে সম্পূর্ণ নগ্নাবস্থায় ইতোপূর্বে দেখেওনি, আর এত জোরে কখনো গাড়ি চালায়ওনি। এই দুই চরমাবস্থার অধিক্রমণে সে খেই হারিয়ে গাড়িকে নামিয়ে দিল রাস্তার পাশে একটা খাদে। গাড়িটা সেখানে আটকে বসে থাকলো।
মেয়েটা কোনরকম গাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে আসলেও ছেলেটা আটকেই রইল। মেয়েটা তার কাপড়চোপড়ও কিছু গাড়ি থেকে বের করতে পারলো না। সে গাড়ির ভেতর তার আটকে পড়া প্রেমিককে বললো, “এখন উপায়।”
ছেলেটা বললো, “জলদি যাও। রাস্তায় কারও থেকে সাহায্য চাও।”
“কিন্তু আমার গায়ে তো একরত্তি সুতোও নেই। তুমি দেখ, আমার কাপড়গুলো বের করে দিতে পারো কিনা।”, বললো মেয়েটা।
ছেলেটা কোন কাপড়ই বের করতে পারলো না। সে কেবল নিজের পায়ের একটা জুতো হাতের কাছে পেলো। সেটাই তাকে ছুড়ে দিয়ে বললো, “এক কাজ কর সোনা। এই জুতোটা দিয়ে তোমার দুইপায়ের মাঝখানটা ঢেকে রাখো। তাড়াতাড়ি কিছু একটা করো। এখানে এই অবস্থায় আর কিছুক্ষণ থাকলে আমি দম আটকে মারা যাবো।”
মেয়েটা তাইই করলো। পথ ধরে একটা ট্রাক যাচ্ছিল। একটা উলঙ্গ যুবতী মেয়েকে এভাবে রাস্তা আটকে দাঁড়াতে দেখে ট্রাকঅলা তার সামনে এসে নামলো।
“আফায় মনে লয় পরবলেমে পড়ছেন”, বললো ট্রাকঅলা।
মেয়েটা অনুনয়ের সুরে বললো, “প্লীজ দয়া করে আমায় সাহায্য করুন। আমার প্রেমিক ওখানটায় আটকে গেছে। প্লীজ তাকে ছাড়িয়ে নিতে সাহায্য করুন।”
ট্রাকঅলা দেখলো মেয়েটা একহাতের বাহু দিয়ে তার স্তনবৃন্ত দুটো ঢেকে আছে। বাকি হাতটায় একটা ব্যাটাছেলের জুতো ধরা, সেটা ঠিক তার নিন্মাঙ্গের সামনে, আর জুতোর তলার দিকটা ট্রাকঅলার অভিমুখে ফেরানো।
ট্রাকঅলা চোখ বড় বড় করে পাকিয়ে বললো, “আফা, হেই পোলায় এতো ভিত্রে ঢুকলো ক্যামতে? হ্যারেতো আর বাইর করন যাইবো বইলা মনে হইতেসেনা।”

অন্যরা এখন যা পড়তেছে