মজার মজার কৌতুক পড়ে যদি হাঁসতে হাঁসতে গাল ব্যাথা ও পেটে খিল ধরাতে চান তাহলে আমাদের সঙ্গেই থাকুন , আর Visit করুন - http://www.funnykoutuk.blogspot.com/ শেয়ার করে বন্ধুদেরও হাঁসান । সাথে সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ : যাদের হার্ড দর্বল তারা ভুলেও কৌতুক পড়বেন না। আর পড়লেও নিজ দাযিত্বে পড়বেন। ****: বদিউজ্জামান ( রুবেল )
*** কৌতুক পড়ে যদি হাঁসতে হাঁসতে পেটে খিল ধরাতে চান, গাল দুটো ব্যাথা বানাতে চান , তাহলে Funny Koutuk এই সাইটটি নিয়মিত Visit করুন । যদি বন্ধুদেরও হাসাতে চান তাহলে শেয়ার করুন । সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরন : যারা হার্টের রুগী তারা ভুলেও কৌতুক পড়বেন না, আর যদি পড়েন তাহলে নিজ দায়িত্বে পড়বেন। *** বদিউজ্জামান ( রুবেল ) ***

Saturday, January 30, 2016

কানার ঘ্রাণশক্তি

এক অন্ধ লোক আসলো এক হোটেলে খাবার খেতে।
ওয়েটার, যে কিনা হোটেলটার মালিকও, এসে অন্ধ লোকটাকে মেন্যুটা বাড়িয়ে দিল।
“দুঃখিত জনাব।”, বললো অন্ধ লোকটা। “আমি চোখে দেখতে পাইনা। তাই আপনার মেন্যুতে কি আছে সেটা আমার পক্ষে দেখা সম্ভব না।”
“ওহহো, আমি দুঃখিত।”, বললো মালিক। “তো আপনার অর্ডার আমি কিভাবে নেব।”
“আপনি এক কাজ করুন”, অন্য কোন কাস্টমারের ব্যবহৃত একটা চামচ নিয়ে আসুন। আমি সেটার গন্ধ শুঁকে বলে দিতে পারবো খাবারটা কী। তারপর আপনাকে জানাব, সেটা আমি খাব কিনা।”
হোটেলের মালিক এমন নতুন ধরণের কৌশলে একটু অবাক হল। সে গিয়ে পূর্বতন কাস্টমারের ব্যবহৃত একটা তেল চিটচিটে কাঁটাচামচ এনে লোকটাকে দিল। অন্ধ লোকটা সেটা নাকের কাছে নিয়ে কুকুরের মত কিছুক্ষণ শুঁকে বললো, “আহ, মনে হচ্ছে গরুর সিনার গোশত দিয়ে মাসকলাইর ডাল। আমার খুব পেয়ারের খানা। নিয়ে আসেন, এটাই চলবে।”

Read More »

Friday, January 29, 2016

পোপের গাড়িচালক

মহামান্য পোপের ব্যক্তিগত গাড়িচালক দেখলো, মহাশয় রাস্তার ধারে মুখটা বেজার করে দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁর মালপত্তর সব পায়ের কাছে রাখা আছে।
“মহামান্য!” শ্রদ্ধাবনত গাড়িচালক বললো। “আপনি দয়া করে গাড়িতে চড়ে বসুন। আমরা তাতে তাড়াতাড়ি গন্তব্যের দিকে রওনা হতে পারব।”
পোপ অক্ষিপল্লব উল্টে বিরক্তির স্বরে বললেন, “দ্যাখো ছোকরা, ভ্যাটিকেনের গোঁয়ার সভাসদগুলো এই জন্মে কখনো আমাকে গাড়ির স্টিয়ারিংটা ধরতেও দিলনা। আমার বহুদিনের শখ- অন্তত একদিন হলেও মনমাফিক গাড়ি চালানো।” মুখে ছ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের হাসি ফুটিয়ে এবার পোপ মহাশয় বললেন, “আজ তো ভ্যাটিকেনের বিচ্ছুগুলো আশপাশ নেই। আজ ঠিক করেছি আমিই গাড়ি চালাবো, তুমি আমার পাশে বসে থাকবে।”

Read More »

বৃদ্ধা মাতার উপহার

চার ভাই উচ্চশিক্ষার্থে গৃহ ত্যাগ করেছিল অল্প বয়সেই। অবশেষে মোটামুটি সবাই জীবনে প্রতিষ্ঠিত হল। প্রত্যেকে সমাজের উঁচুতলায় স্থান করে নিল।
বহুবছর পর চার ভাই নিজেদের গ্রামের বাড়ি থেকে বহু দূরে এক শহুরে এলাকায় একত্রিত হল এক নৈশভোজ সভায়। তারা আলোচনা করতে লাগলো, গ্রামের বাড়িতে তাদের বৃদ্ধা মাতাকে কি উপহার দেয়া যায়।
বড় ভাই শ্যামচাঁদ বললো, “মায়ের জন্য আমি এমন পেল্লায় এক বাড়ি বানিয়ে দব না, সেখানে থাকলে- দিব্যি বলচি, মা ভাববে বুঝি ইন্দ্রুপুরীতেই চলে এল। বুজেছিস।”
মেজ ভাই ব্যোমচাঁদ বললো,
Read More »

অনুপ্রবিষ্ট

এক প্রেমিকযুগল অনেকদিন ধরেই একসাথে আছে। কিন্তু মেয়েটা বেশ রক্ষণশীলা বলে এখনো পর্যন্ত ছেলেটার সাথে তেমন কিছুই তার হয়ে ওঠেনি। ছেলেটা ওদিকে তো অন্তর্জালায় অস্থির। সে তার এত সাধের, এত সুন্দর প্রেমিকাকে একটা বারের জন্য একটু খোলাখুলিভাবেও দেখতে পারেনি।
একদিন ছেলেটা সে মেয়েকে নিয়ে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিল। মেয়েটা তার ধীরগতির ড্রাইভিং দেখে অস্থির হয়ে উঠলো।
“এত আস্তে কেউ গাড়ি চালায় নাকি?”, বললো মেয়েটা। “ওফ,আমি বিরক্তির চোটে পাগল হয়ে যাচ্ছি তোমার ড্রাইভিং দেখে।”
“আমার কিছু করার নেই।” বললো ছেলেটা। “আমার জীবনে কোন আনন্দ-ফুর্তি নেই। পাগলা ঘোড়ার মত ছুটে আমার কী লাভ?”
Read More »

আফ্রিকান রুলেট

আফ্রিকার এক রাজা একবার গেলেন সোভিয়েত ইউনিয়ন সফরে। তখন সমাজতন্ত্রের ভাগ্যবিধাতা হয়ে সোভিয়েতীয় সিংহাসনে আসীন- প্রিমিয়ার মার্শাল জোসেপ স্তালিন।
তো, রাশিয়ান কায়দায় পুরো সফর জুড়েই এন্তার খাতির যত্ন করা হলো কৃষ্ণাঙ্গ রাজামশায়ের। বিদায় বেলায় মার্শাল স্তালিন তার কাছে আবদার করে বললেন, “দেখুন মহামান্য, আমাদের দেশ ত্যাগ করার আগে প্রত্যেক রাষ্ট্রীয় অতিথিকে একটা বিশেষ আনুষ্ঠানিকতা সারতে হয়। মানে একটা বিশেষ আয়োজনে অংশ নিতে হয় আরকি।”
রাজামশায় উদার হেসে বললেন, “আমি সানন্দে রাজি। কী বিশেষ আয়োজন বলুন?”
“আপনাকে ‘রাশিয়ান রুলেট’ খেলতে হবে। খেলাটা আমাদের সংস্কৃতির বহু প্রাচীন একটা অংশ। তবে প্রাণনাশের সামান্য অবকাশ আছে। অবশ্য, একারণেই খেলাটা এমন অভিজাত।”
Read More »

ঐশ্বরিক আবিষ্কার

ফোর্ড মোটর কম্পানির প্রতিষ্ঠাতা হেনরি ফোর্ড মৃত্যুর পর স্বর্গবাসী হলেন।
স্বর্গের দ্বারে তাঁর সন্ত পিটার তাকে বললেন, “সুস্বাগতম বৎস। তুমি সত্যই বড় ভালো লোক ছিলে এবং তোমার আবিষ্কার মর্ত্যলোকের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে তো আমূল বদলে দিয়েছিল। পৃথিবীর মানুষের জন্য তোমার অবদানের পুরস্কারস্বরুপ তোমাকে বিশেষ সুবিধা দেয়া হলো, তুমি স্বর্গে যার সাথে ইচ্ছে তার সাথেই সময় কাটাতে পারবে।”
বিচক্ষণ ফোর্ড সাহেব কিছু ভেবে বললেন, “ঠিকাছে, আমি আদিপিতা আদমের সাথে একটু দেখা করতে চাই।”
বলামাত্রই সন্ত পিটারের নির্দেশে স্বর্গদূত গিবরিল তাঁকে নিয়ে গেলেন আদমের কাছে।
আদম, একাকী খোলা উদ্যানে বসে স্বর্গীয় হাওয়া খাচ্ছিলেন। তাঁর কাছে এসে ফোর্ড সাহেব নিজের পরিচয় দিয়ে বললেন, “আপনিই তো সেই ব্যক্তি যিনি ‘নারী’ উদ্ভাবন করেছেন?”
Read More »

তন্দ্রালু স্ত্রী

জনাব মাইকেল যদুমদন গেলেন চার্চের পুরোতের কাছে বিশেষ এক আর্জি নিয়ে।
“মহামান্য” বললেন যদুমদন। “কিছুদিন ধরে এক বিশ্রী ব্যাপার ঘটছে। বলি কি, আমার বউ- ওই বদবক্ত মহিলাটা আপনার অভিভাষণের সময় প্রায়ই বেঘোরে ঘুমিয়ে পড়ে। বুঝতেই পারছেন, একজন ধার্মিক ব্যক্তি হিসেবে এটা আমার জন্য যেমনটা বিব্রতকর, তেমনি ধর্মবিষয়ক একজন তুখোড় বক্তা হিসেবে আপনার জন্যও বেশ হানিকর। ভীষণ খাণ্ডারনি মেয়েলোক বলে সামনাসামনি মুখফুটে কিছু বলতেও পারিনা। কি করা যায় বলুনতো?”
যাজক মশায় কিছুক্ষণ ভেবে-চিন্তে বললেন, “একটা বুদ্ধি করা যায়।” যাজক মশায় তার গাউন থেকে একটা বড়সড় পিন খুলে নিয়ে মাইকেল যদুমদন সাহেবের হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললেন, “এটা রাখো বৎস। যখন আমি দেখবো তোমার স্ত্রী ঝিমুতে শুরু করছে তখন আমি তোমাদের দিকে হেঁটে যাব। ঠিক তখনই তুমি এই পিনটা তার হাঁটুতে ফুটিয়ে দেবে, তাতেই কাজ হবে।”
Read More »

সাধারণ জ্ঞান

এক উকিল হাইওয়ে বাসে মলি আন্টির পাশের সিটে বসলেন।
মলি আন্টির শকলের সুষমা আর তনুর তনিমা দেখে উকিলমশায় বড়ই আমোদিত হলেন। ছুতো খুঁজতে থাকলেন তার সাথে কথা বলার জন্য।
“আচ্ছা ম্যাডাম” বললেন উকিল। “আপনি মনে হয় বেশ বোর হয়ে আছেন। চলেন একটা খেলা খেলি। খেলাটা খুব দারুণ।”
মলি আন্টি বেশ একটা পাত্তা না দিয়ে জানালার কাঁচের উপর মুখ থুয়ে নির্বিকার পড়ে রইলেন।
“দেখুন ম্যাডাম।”, বললেন উকিলটা। “আপনি হয়তো আমাকে মিনসে ভাবছেন। আমি আবারও বলছি, খেলাটা কিন্তু বেশ মজার। আমি আপনাকে একটা প্রশ্ন করবো, তারপর আপনি পাল্টা একটা করবেন, এভাবে।”
মলি আন্টি এবারও নিরুত্তর। তিনি জানালার কাঁচে মুখ গুঁজে ঠায় বসে রইলেন।
উকিল বললেন, “ঠিকাছে। প্রথমে আমি আপনাকে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করব। যদি আপনি উত্তর দিতে না পারেন তবে আমাকে পাঁচ টাকা দেবেন। তারপর আপনি করবেন, আর আমি আটকে যাই তাহলে দেব পাঁচশো টাকা।
Read More »

উপহার

বারেক তার নতুন প্রেমিকার জন্য কিছু কেনাকাটা করতে গেল।
যেহেতু তারা সদ্য প্রেম শুরু করেছে, ওদিকে আবার একটু আধটু শীতও পড়তে শুরু করেছে, তাই বারেক ভাবলো, সুন্দরদেখে একজোড়া হাতমোজাই সই- বেশি খরুচে কেনাকেটা এ সময় উচিত হবে না। কেনাকাটার জন্য গাউসিয়া মার্কেটে বারেক নিয়ে গেল তার শ্যালিকাকে, মানে প্রেমিকার ছোটবোনকে, সে নাকি আবার কেনাকাটা আর মুলোমুলিতে বেশ ঝানু।
প্রেমিকার বোন তার নিজের জন্য এক ফাঁকে দুটো প্যান্টি কিনলো। কিন্তু হতচ্ছাড়ি সেলসওম্যান সেগুলো প্যাকিঙের সময় গড়বড় করে ফেললো। সে উদোর দ্রব্য ভুদোর ঝোলায় ভরে দিল। তারপর ডেলিভারি বয়কে দিয়ে সেগুলো পাঠিয়ে দিল বারেকের প্রেমিকার বাসায়।
অদম্য আগ্রহে, আনচান মনে, প্রেমিকা খুললো সেই উপহারের প্যাক। খুলে সে দেখলো দুটো রঙাচঙা প্লেবয় মার্কা অন্তর্বাস, সাথে একটা কাগজে গুটগুট হাতে লেখা বারেকের নোট।
বারেক লিখেছে-
Read More »

পেশা বৃত্তান্ত

ইনকাম ট্যাক্স অফিসে এক ভীষণ খটমটে দেখতে মহিলা এসে, গাণনিকের সামনের সোফাটায়, একেবারে পায়ের উপর ঠ্যাং তুলে বসলেন। পরনে সবুজ রঙ্গের একটা কামিজ, আর কালো- লম্বামতো একটা স্কার্ট। খস করে ম্যাচ জ্বালিয়ে একটা সিগারেট ধরাতে ধরাতে মহিলা বললেন, “ল্যাখেন। আমার আয়কর বেত্তান্ত, এই বছরের জন্য।”
অ্যাকাউন্ট্যান্ট হা করে তাকিয়ে বললেন, “ঠিকাছে। আগে তো আরো তথ্য-তথ্যাদি দরকার।” বলেই অ্যাকাউন্ট্যান্ট সাহেব ভদ্রমহিলা(!)র নাম-ধাম, জন্মতারিখ, বর্তমান ঠিকানা সব টুকে নিলেন।
“….এবার আপনার পেশা।” বললেন অ্যাকাউন্ট্যান্ট।
মহিলা বিড়িতে শোঁ শোঁ দুইটা সুখটান দিয়ে ড্যামকেয়ার ভঙিতে বললেন, “ল্যাখেন, ‘মাগি’।”
“মানে?” থতমত খেলেন অ্যাকাউন্ট্যান্ট।
“মাগি মানে ‘বেশ্যা’। বাংলা বোঝেন না। ‘খানকি’ মানে কি বোঝেন?”
Read More »

তদন্ত রিপোর্ট

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ অপ্রাপ্তবয়স্ক এবং অপ্রাপ্তমনস্করা দূরে থাকুন।
নিচের কৌতুকটি, পূর্বপ্রকাশিত এই কৌতুকটির ‘প্রাপ্তবয়স্ক’ সংস্করণ।
মিয়ামি থেকে বস্টনে উড়ে যাবার সময় একবার আতলান্তিক কোস্টলাইনে ভয়াবহ এক বিমান দুর্ঘটনা ঘটলো। বিমানের প্রায় সব মানুষ মারা পড়লো। অনুসন্ধানকার্যে ঝানুতম- মার্কিন গোয়েন্দাব্যুরো এফবিয়াই, তটসীমা ধরে দুর্ঘটনাস্থল আঁতিপাঁতি করে চষে ফেললো। তবুও তারা ব্ল্যাকবক্সের একরত্তি টুকরোটাও পেলনা, যা থেকে অন্তত বোঝা যেতে পারতো, ঘটনা কীভাবে ঘটেছে। পাওয়ার বেলায় পেল কেবল একটা বাঁদর, যেটা সেই সময়ে ওই বিমানেই অবস্থান করছিল। কোন এক হতভাগা যাত্রীরই পোষা ছিল সেটা। মনিবমশায় অক্কা পেলেও, সৌভাগ্যের অতিশয্যে, বিমানের একমাত্র প্রাণী হিসেবে বেঁচে ছিল শুধুমাত্র মুখপোড়া বাঁদরটাই।
Read More »

পোঁদপ্রকরণ

‘পোঁদ’ শব্দটি মোটামুটি একটি সুশীলজনস্বীকৃত গুরুতর অশ্লীল শব্দ হলেও আঞ্চলিক বাংলার বাগ্বিধিতে এর প্রয়োগবাহুল্য দেখে রীতিমত চমকে গেলাম। ছোটকালে ব্যকরণ ক্লাসে ‘একই শব্দের ভিন্নার্থক প্রয়োগ’এর পড়া ঠিকমতো দিতে পারিনি বলে মাস্টারমশায়, মেরে ‘পোঁদের ছাল তুলে নেবার’ ইচ্ছা পোষণ করেছেন হরহামেশাই। কিন্তু সেদিনের সেই মাস্টারমশায় কি জানতেন, তাঁর সেই মলাটমোড়া ব্যকরণ বইয়ে যেই শব্দটি স্থান পায়নি, তার ব্যবহারিক প্রয়োগের ব্যাপকতা অন্যসব শব্দগুলোকে কীরুপে ছাড়িয়ে গেছে! আঞ্চলিক বাংলায় এই ‘পোঁদ’ শব্দটি বাক্যের গঠনশৈলী এবং অর্থোদ্যকতাকে কেমনটা অলংকৃত করেছে সেটা সচেতনচক্ষে একটু দেখা নেয়া যাক-
-পোঁদের ছাল তুলে নেওয়া (মর্মন্তুদ বেত্রাঘাত)ঃ যে পড়া ঠিকমতো বলতে পারবে না, মেরে তার পোঁদের ছাল তুলে নেব।
Read More »

শালার বাপ

বন্ধুর মোবাইলে কল হচ্ছে কিন্তু রিসিভ করছে না। 
অগত্যা টিএন্ডটি নম্বরে কল করলাম। 
ওপাশে বন্ধুর গলা শোনা গেল “হ্যালো”
আমি বললাম “কীরে শালা? ফোন ধরস না ক্যান?”
.
.
.
Read More »

Friday, January 1, 2016

Errors and redirections

Oop! This Seems to be a broken page. Sorry for the trouble, you can do one of the below -   


Read More »

অন্যরা এখন যা পড়তেছে